Header Ads

Header ADS

Top Tips for saving your smartphone battery life in Bangla

Top Tips for saving your smartphone battery life 


                   আচ্ছা ভেবে দেখুন – আপনার বন্ধুবান্ধব, আত্নীয় স্বজন এবং আপনার নিজের ব্যবহৃত য়েসব স্মার্টফোন নষ্ট হতে দেখা যায় তার মধ্যে সবচেয়ে বেশী নষ্ট হয়েছে স্মার্টফোনের ব্যাটারী আর যদি হয়ে নাও থাকে তাহলে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি কয়েক বছর ব্যবহারের ফলে এখন ভুগছেন অল্প সময়ে ব্যাটারীর চার্জ ডিসচার্জ হয়ে যাওয়া সমস্যায় ।
                   প্রথম দিকের স্মার্টফোনগুলোর কথা হয়তো আপনাদের সবার মনে পড়ে ব্যাটারী নষ্ট হয়ে গেলে নতুন একটি ব্যাটারী কিনে রিপ্লেস করে নিতে পারতাম । কিন্তু বর্তমানে প্রায় সকল স্মার্টফোনের ব্যাটারী সিল করা অবস্থায় পাওয়া যায় । যার জন্য চাইলেও আমরা ব্যাটরী খুলে পরিবর্তন করতে পারিনা । আর পরিবর্ন করতে পারলেও স্মার্টফোনের অন্যকোন সমস্যা হলে তার দায়িত্ব কাষ্টমারকেয়ার নিবেনা । আর স্মার্টফোনের পার্টসগুলোর মধ্যে একমাত্র ব্যাটারীর লাইফ টাইম কম থাকে । সাধারণ ব্যবহারেও ব্যাটারীর লাইফ টাইম কমে যেতে পাড়ে । তাছারা processor, ram, display নরমাল ব্যবহারে অনেক বেশী লংগ লাইফ হয়ে থাকে । 
         So, বুঝতেই পারছেন ব্যটারীর লাইফ লংগ করার জন্য আপনাকে কিছু বিষয়ে অতিরিক্ত সর্তক থাকা উচিত ।
                 স্মার্টফোনের ব্যটারীর কেয়ার করার জ্ন্য আমাদের সবার উচিত প্রথম ব্যটারী চার্জিং হেভিট পরিবর্তন করা । সেটি হচ্ছে কখনো ফোনের ব্যটরীর চার্জ শূন্য (0) পারসেন্টে নিয়ে আসা যাবে না । অনেকেই আছেন যারা সারা রাত মোবাইল চার্জ দেন এবং সারাদিন মোবাইল ব্যবহার করে একদম দশ পারসেন্টের নিচে নিয়ে আছেন এটা করা যাবেনা তবে মাসে একবার মেবাইলের চার্জ দশ পারসেন্টের কম হলে সমস্যা নেই । আমাদের যেমন সারাদিন কাজ করার জন্য তিন বেলা খাবরের প্রয়োজন হয়  ঠিক তেমনি স্মার্টফোনের ব্যাটারীর লাইফ লংগ করার জন্য প্রয়োজন স্মার্টফোনকে নিয়মিত চার্জ দেওয়া । তার মানে এই নয় যে, সারাদিনই ফোনে চার্জ দিবেন । জাস্ট ব্যাটারীর চার্জ (20%- 30%) এর নিচে নেমে যেন না আসে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আর হ্যা মাসে অন্তত একবার স্মার্টফোনের ব্যাটারীর চার্জ 0% এ নিয়ে এসে টানা 100% চার্জ দিতে হবে । এর কারণ হচ্ছে ব্যাটারী প্রতিদিন চার্জ এবং ডিসচার্জের ফলে ব্যাটারীর সেল দুর্বল হয়ে যায় । 0% - 100% ব্যাটারীর চর্জের ফলে ব্যাটারী পাওয়ার রিগেইন করতে পারবেন ।
        এবারে আসা যাক আপনি কি চার্জার ব্যবহার করছেন । স্মার্টফোনের সাথে আসা চার্জার যদি ব্যবহার করে থাকেন তবে কোন সমস্যা নেই । কিন্তু আপনি যদি চান ফাস্ট চার্জার ব্যবহার করবেন বা অন্যকোন ফোনের চার্জার ব্যবহার করবেন তাহলেও কোন সমস্যা নেই । সেক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে আপনার ফোনের অরিজিনাল চার্জারের ভোল্টেজ এবং ব্যবহার করতে চাচ্ছেন যে চার্জার তার ভোল্টেজ একিই কিনা? এক্ষেত্রে অ্যম্পিয়ার কোন ফ্যক্ট নয় ।কারণ আপনার ফোনে যে সার্কিট লাগানো তাতে যত অ্যাম্পিয়ার দরকার সেই অ্যাম্পিয়ারটুকুই সে নিবে । আর যে ফোনে ফাস্ট চার্জ নেই, সেই ফোনেও ফাস্ট চার্জার ব্যবহার করতে পারবেন ।
তবে ব্যাটারী ফাস্ট চার্জ হতেও পারে নাও হতে পারে তবে খেয়াল রাখবেন চার্জারের আউটপুট ভেল্টেজ আর অরিজিনাল চার্জারের আউটপুট ভোল্টেজ এর মিল অছে কিনা ।
         এবারে আসা যাক মোবাইলের রিচার্জ সাইকেল নিয়ে । সাধারণত স্মার্টফোনের ব্যাটারীগুলো 1000 রিচার্জ সাইকেলের হয়ে থাকে ।
                 

No comments

Theme images by Bim. Powered by Blogger.